ডিমলা নীলফামারী প্রতিনিধিঃ প্রেমের ডোয়েট অভিনয় করে ৭২ ঘন্টার মধ্যে দুই বিয়ে করায় স্মামীর দাবি নিয়ে দুই বধূ বাড়ী আসলে প্রতারক স্মামী বাড়ি থেকে লাপাত্তা হওয়ার ঘটনায় এলাকায় চানচল্য সৃষ্টি হয়েছে।
এমন ঘটনার দৃশ্যপট ঘটেছে নীলফামারী ডিমলা ডিমলা উপজেলা ৭ নং খালিশা চাপানী ইউনিয়ন বাইশ পুকুর গ্রামে।
সরেজমিনে গিয়ে জানাযায়, বাইশ পুকুর গ্রামের মৃত্য বীরমুক্তিযোদ্ধা অতি কান্ত রায় এর ছেলে সুশান্ত কুমার রায় একজনের সঙ্গে প্রেম করে তাকে বিবাহ করে এই বিবাহের ৭২ ঘন্টার মধ্যে প্রস্তাবে আরো একটি বিবাহ করে। অবশেষে দুই বধু তার বাড়ি আসলে সে বাড়ি থেকে ভাগিয়ে যায়।
প্রথম স্ত্রী মণি রানী রায়, পিতা রঞ্জিত কুমার রায, নীলফামারী বাদিয়ার মোড় ডাঙ্গা পাড়ার স্থায়ী বাসিন্দা। সে বলেন, আমি তার আপন খালাত বোন আমার সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে প্রেম করত। আমি উত্তরা ইপিজেডে চাকুরী করতাম। আমার বেতনের টাকা সে ভোগ করতঃ অবশেষে ২৫ ডিসেম্বর কোট ম্যারেজ করি,২৬ ডিসেম্বর বিয়ে করি। অপর দিকে ছোট স্ত্রী সাবিত্রী রাণী রায় পিতা মৃত্যু রাম বাবু রায়,ডিমলা উপজেলার ৫ নং গয়াবাড়ী ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ড স্থায়ী বাসিন্দা।সে বলেন গত বৃহস্পতিবার সে আমাকে বিবাহ করে। সে যে আগে বিয়ে করেছে তা আমি এবং আমার পরিবার জান্তনা। আমি আমার স্মামীর অধিকার চাই।
এ ব্যাপারে এলাকাবাসী বলেন, সমাজ কলুষিত হওয়ার মতো ঘটনা কারোই কাম্য নয়। মানুষ অনুকরণ প্রিয়, সমাজের ভাব মূর্তি ক্ষুন্ন যেই করুক সে মানুষের মধ্যে পরেনা।এতগুলো জীবন নিয়ে খেলা করা অমানুষের জন্যই শোভনীয। এব্যাপারে চেয়ারম্যান সহিদুজ্জামান সরকার ও ইউপি সদস্য রিবউল ইসলাম শিমুল বলেন, গতরাত পর্যন্ত অনেক চেষ্টা চালিয়েছি বিষয়টি সমাধানের জন্য কিন্তু ছেলেকে পাওয়া যায়নি। মেয়ে পক্ষের অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।