ডিমলা নীলফামারী প্রতিনিধঃ পূর্ব শত্রুতা জের ধরে নীলফামারী ডিমলা উপজেলা মৃত্যু তছির উদ্দীর এর ছেলে মমতাজ উদ্দীন পেশায় (কৃষক) জীবন জীবিকার তাগিদে কুমিল্লা থাকাকালীন সময়ে তার স্ত্রী জহরা বেগম সহ তার নাবালক দুই ছেলেকে মাইধর,স্বর্ণের চেইন কেড়ে নেয়া সহ টাকা লুটতরাজ এর ঘটনা ঘটেছে।
অভিযোগ কারী মমতাজ উদ্দীন বলেন, গত ১ জানুয়ারি ২০২৩ ইং আমার প্রতিবেশী,মৃত মোখলেছার রহমানের ছেলে আলমগীর হোসেন(৩৩) ফরিদুল ইসলাম (৪২)একই এলাকার আবুল হোসেনের পুত্র মিস্টার (৪৫) তার ভাই দেলোয়ার (৪৮) ফরিদুল ইসলাম এর ছেলে সাগড়(২১) মৃত্য হামির উদ্দীন ছেলে জামিয়ার (৪৫) হোসনেআরা বেগম (৩২) স্বামী মিজানুর রহমান কলিতন নেছা(৬৫) স্বামী মৃত মোখলেসুর রহমান।সকাল বেলা আমার পরিবার ভুট্টা ক্ষেতে পানি সেচ দেয়ার জন্য গেলে পূর্ব শত্রু তার জেদ ধরে পরিকল্পিতভাবে ফরিদুল ইসলাম গং মাইরধর, করে গলায় থাকা স্বর্ণের চেইনছিনিয়ে নিয়ে যায়। তাদের হাত থেকে বাঁচাও বাঁচাও চিৎকার করলে এলাকাবাসীর সহায়তায় আমার পরিবারবর্গ প্রাণে রক্ষা পায়। ওই দিন বিকালে আমার নাবালক দুই ছেলে জহরুল(১৭) ও জলিল (১৫) চাপানীর হাট গেলে সেই সুযোগে আলমগীর, জামিয়ার ও মিস্টার আমার স্ত্রীকে একা পেয়ে বাড়ি ঢুকে বিকালে আনুমানিক সার ছয়টার দিকে আবারো তারা মাইর ধর করে এতে আমার স্ত্রী জান বাঁচানোর তাগিদে প্রতিবেশির বাড়ীতে স্থান নেয় এবং জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।
এই সুযোগে ঘরে সুকেশা থাকা উপরের টায়ার হতে জমি কেনার জন্য জমে রাখা ৩ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা বের করে নিয়ে যায়। এতে সে অজ্ঞান হয়ে পড়লে তখন তাকে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করা। মমতাজ আরো বলেন, আমার পরিবার খাইল মাইরধর, তারাই করল লুটতরাজ। আমি থাকলাম কুমিল্লায় উল্টো তারা আমাকে বানাইলো আসামি।
এলকাবাসীদের প্রাণের চাওয়া অপরাধকারী,ভূমিদস্যু, সমাজের শান্তির পরিবেশ বিনষ্টকারী, মানুষ নামের রক্ত চুষি নেয়া দানবদের বিরুদ্ধে ন্যায় বিচার চাই।